PART: 8 || #WBCS #2020 8TH OF #MAINS SERIES
WBCS 2020 মেনের প্রায় সাতটা পোস্ট আমি দিয়েছি। সে প্রসঙ্গে কারোর কিছু বলবার থাকলে। বা তোমরা কেনো পোস্ট চাও যদি , কোনো বিষয়ের ওপর। বা কোনো ডাউট থাকলে জানাও। এখনো অবধি যা দিয়েছি সবই মোটামুটি পদ্ধতিগত। এবার সাবজেক্ট আর তার বই এবং অ্যাপ্রোচ নিয়ে পরের গুলোতে বলবো। এই অব্দি যা সমস্যা তোমরা বলতে পারো। মেসেজ করতে পারো বা ফোন। ইনবক্সে মেসেজ করলে নম্বর পাবে।
কাল থেকে নতুন পোস্ট শুরু হবে।
অনেক সংখ্যায় ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট আমি অ্যাকসেপ্ট করতে পারিনি । আমার পুরো নাম দিয়ে একটা পেজ আছে সেখানেও জয়েন করতে পারো। পোস্ট আমি এখানেও করবো।চিন্তার কোনো কারন নেই। যেভাবে ফলো করলে সুবিধে হয় করতে পারো।
==================================================================================================
কাল থেকে নতুন পোস্ট শুরু হবে।
অনেক সংখ্যায় ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট আমি অ্যাকসেপ্ট করতে পারিনি । আমার পুরো নাম দিয়ে একটা পেজ আছে সেখানেও জয়েন করতে পারো। পোস্ট আমি এখানেও করবো।চিন্তার কোনো কারন নেই। যেভাবে ফলো করলে সুবিধে হয় করতে পারো।
==================================================================================================
ডেসক্রিপটিভ বাংলা। প্রথম পর্ব।
সম্পাদককে চিঠি ও সম্পাদকীয় ।
বন্ধুরা
Data.gov.in
for all kind of govt data
for all kind of govt data
Pib.nic.in
press release of govt of India
press release of govt of India
Mospi.gov.in
website of statiatics ministry.
website of statiatics ministry.
খবরের কাগজ কীভাবে পড়বে সে নিয়ে আলাদা পোস্ট আমি দেব। আপাতত আজ থেকে সাবজেক্ট গুলোতে ঢুকে পড়ছি।
আজকের দুটো বিষয় অত্যন্ত জরুরী। আর এখানেই কনফিউশন সবচেয়ে বেশি। আগেও বলেছি আবার বলছি, বাংলা আর ইংরেজি করতে হবে সারা বছর। পরীক্ষার একমাস আগে করে সুবিধে হবেনা।
সম্পাদককে চিঠি/সম্পাদকের কাছে বিবৃতি/সম্পাদককে তোমার মতামত জানিয়ে চিঠি। এইভাবে এই প্রশ্ন দেওয়া হয়। এর অর্থ তোমাকে সেই নির্দিষ্ট বিষয়ে নিজের মতামত জানিয়ে চিঠি লিখতে হবে। কিরকম হবে এর গঠন।
1। লেখার গঠন মোটামুটি এক।
মাননীয় সম্পাদক।
আনন্দবাজার।
কলকাতা।
আনন্দবাজার।
কলকাতা।
বিষয়: যত্রতত্র প্লাস্টিক ফেলার কুফল।
মহাশয়
আপনার বহুল প্রচারিত দৈনিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কিছু কথা বলতে চাই। সম্প্রতি কাগজে পড়লাম, প্লাস্টিক খেয়ে বিপুল সংখ্যক বন্য ও গৃহপালিত পশুর মৃত্যুর কথা, অথবা সামুদ্রিক প্রাণীজগতের ক্ষয়ের কথা, অথবা মাটির দুষণ, প্লাস্টিক পোড়ানোর ফলে বায়ু দুষণ আরো নানাবিধ প্রকৃতি ধ্বংসকারী ঘটনা, যেগুলো থেকে আশু নিষ্কৃতি না পেলে সভ্যতা স্বাস্থ্যকর ভাবে দীর্ঘায়িত হবার সম্ভাবনা বড়োই ক্ষীণ।কিন্তু এতদসত্বেও দৈনন্দিন জীবনে এর প্রভাব কমছে আর কই।
আপনার বহুল প্রচারিত দৈনিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কিছু কথা বলতে চাই। সম্প্রতি কাগজে পড়লাম, প্লাস্টিক খেয়ে বিপুল সংখ্যক বন্য ও গৃহপালিত পশুর মৃত্যুর কথা, অথবা সামুদ্রিক প্রাণীজগতের ক্ষয়ের কথা, অথবা মাটির দুষণ, প্লাস্টিক পোড়ানোর ফলে বায়ু দুষণ আরো নানাবিধ প্রকৃতি ধ্বংসকারী ঘটনা, যেগুলো থেকে আশু নিষ্কৃতি না পেলে সভ্যতা স্বাস্থ্যকর ভাবে দীর্ঘায়িত হবার সম্ভাবনা বড়োই ক্ষীণ।কিন্তু এতদসত্বেও দৈনন্দিন জীবনে এর প্রভাব কমছে আর কই।
........................
এইভাবে চলবে।
সুতরাং, সাধারণ মানুষ, তৎসহ, সমস্ত প্রতিষ্ঠান একত্রে এই সমস্যার সমাধানে ব্রতী না হলে সমূহ বিপদ আসন্ন।
ধন্যবাদান্তে।
আপনার বিশ্বস্ত।
কখ
আপনার বিশ্বস্ত।
কখ
1। লেখার গঠনের থেকে জরুরি লেখার বক্তব্য। কথায় জোর না থাকলে শুধু ফরমালিটির জন্য নম্বর কিন্তু পাবেনা। যুক্তি, স্ট্যাটিস্টিক্স, সাম্প্রতিক ঘটনার মিশ্রণে লেখা হবে। মনে রেখো, কাঁদুনি গাওয়াতে নম্বর পাওয়া যাবেনা। যা লিখবে যুক্তি দিয়ে লিখবে।
আর সবচেয়ে বড়ো, শব্দের সীমা মেনে চলবে। কোনো ভাবেই প্রশ্নে দেওয়া শব্দের সীমা পাঁচের কমবেশি হবেনা।হলেই বিপদ।
আর সবচেয়ে বড়ো, শব্দের সীমা মেনে চলবে। কোনো ভাবেই প্রশ্নে দেওয়া শব্দের সীমা পাঁচের কমবেশি হবেনা।হলেই বিপদ।
সম্পাদকীয়।
অপরিকল্পিত নগরায়নের কুফল।
আসাম অথবা মুম্বই, কেরালা কিংবা বিহার। চিত্রটা মোটামুটি একি। অতিবৃষ্টির ফলে বন্যা। কারণ খুঁজতে গেলে বেশী কষ্ট না করেই বলে দেয়া যায়, যে বিশ্ব উষ্ণায়ণ এর জন্য যতটা দায়ী তার চেয়েও বেশি দায় বোধকরি আমাদের অপরিকল্পিত নগরোন্নয়ন।দেখা যাক।
......
এই পরিস্থিতিতে, যদি সরকার, পৌরসভাগুলো, পঞ্চায়েত, যদি একত্রে সর্বতোভাবে চেষ্টা না করি নাগরিক সমাজের পতন আসন্ন।
তাহলে,
1। সম্পাদকীয়তে সম্পাদক নিজের বক্তব্য পেশ করবেন। আর সম্পাদককে লেখা চিঠিতে একজন ব্যক্তি তার মতামত পেশ করবেন।
1। সম্পাদকীয়তে সম্পাদক নিজের বক্তব্য পেশ করবেন। আর সম্পাদককে লেখা চিঠিতে একজন ব্যক্তি তার মতামত পেশ করবেন।
2।দুটো লেখাই তার বিষয়বস্তুতে ম্যাচিওরিটি থাকতে হবে। অকারণ তথ্যর ভীড়ে ভারী কোরোনা। যতটুকু দরকার ততটুকু লেখো। কিন্তু লেখো। মাধ্যমিকের মতন শুধু নীতিকথা লিখোনা। যুক্তিপূর্ণ কথা লেখো।।
3।শব্দ সীমা লঙ্ঘন কোরোনা।
4।অনেক বাক্য না ব্যবহার করে কম কথায় নিজের বক্তব্য বলো।
5। যে বিষয় লিখতে বলা হয়েছে সেটা ভালো করে বোঝো। জাস্ট মুখস্থ লেখা লিখোনা।
5। যে বিষয় লিখতে বলা হয়েছে সেটা ভালো করে বোঝো। জাস্ট মুখস্থ লেখা লিখোনা।
সপ্তাহে অন্তত একটা এরকম লেখা প্র্যাকটিস করো। খবরের কাগজ থেকে একটা সম্পাদকীয় বেছে নাও। সেটাই নিজের ভাষায় 200 শব্দের মধ্যে লেখো। পারলে কাছাকাছি কাউকে দেখিয়ে নাও।
ভালো লেখা লিখতে গেলে পড়তে হবে প্রচুর। সেটা থেকে যে কোনো টিপ দিলে যাতে নিজে লিখতে পারো সেটা চেষ্টা করো। সেটা পারলে তবেই এই পেপারে অন্তত 50 পারসেন্ট নম্বর পাওয়া যাবে।
এর পরের দিন বাকি টপিক নিয়ে আসবো বাঙলার।
Comments
Post a Comment
Your valuable comments give me the Inspiration to write such kind of crucial post. So, don't forget to write a comment after reading each post. However, please don't comment absurd word which hurt me.